শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
মুখ্যমন্ত্রীর সম্মানহানি হয়েছে! বিষ ইঞ্জেকশন মন্তব্যে বিজেপি বিধায়কের নামে এফআইআর

মুখ্যমন্ত্রীর সম্মানহানি হয়েছে! বিষ ইঞ্জেকশন মন্তব্যে বিজেপি বিধায়কের নামে এফআইআর

মুখ্যমন্ত্রীর সম্মানহানি হয়েছে! বিষ ইঞ্জেকশন মন্তব্যে বিজেপি বিধায়কের নামে এফআইআর
মুখ্যমন্ত্রীর সম্মানহানি হয়েছে! বিষ ইঞ্জেকশন মন্তব্যে বিজেপি বিধায়কের নামে এফআইআর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: তৃণমূল নেতার কথায়, ‘‘বিজেপি অনুব্রতকে কোনও ভাবে খুন করে তৃণমূলের নামে দোষ চাপানোর চেষ্টা করতে পারে বলে সন্দেহ প্রকাশ করছি।’’

বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদারের ‘বিষ ইঞ্জেকশন’ মন্তব্যের প্রেক্ষিতে তাঁর নামে থানায় এফআইআর দায়ের করল তৃণমূল। সোমবার বনগাঁ তৃণমূল জেলা সভাপতি গোপাল শেঠ এফআইআরে অভিযোগ করেছেন, বিজেপি বিধায়কের মন্তব্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্মানহানি হয়েছে এবং তাঁর ওই মন্তব্য কুরুচিকর।

হাসপাতালে বিষ প্রয়োগে মেরে ফেলা হতে পারে তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে। এমনই মন্তব্য করেছিলেন বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার। তাঁর দাবি, অনুব্রত সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হলে বহু ‘কুকীর্তি’ প্রকাশ্যে আনবেন। তাই তাঁকে মেরে ফেলা হতে পারে। বিজেপি বিধায়কের এই মন্তব্যের নিন্দায় মুখর হয় তৃণমূল।

স্বপনের বক্তব্য, ‘‘বগটুই-কাণ্ডের মাস্টার মাইন্ড অনুব্রত মণ্ডল এখন পেট ফুলিয়ে উডবার্ন ওয়ার্ডে শুয়ে আছেন। আমার তো মনে হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই উডবার্ন ওয়ার্ড থেকে তাঁকে আর ফিরতে দেবেন না। তার কারণ যদি উনি ফেরেন, তা হলে সিবিআইয়ের কাছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের সব কুকীর্তি উগরে দিতে হবে।

তা হলে ভাইপো, পার্থ চট্টোপাধ্যায় সকলে জেলে যাবে। অনুব্রত মণ্ডল ভাবছেন, উডবার্ন ওয়ার্ডে শুয়ে শুয়ে সিবিআইয়ের হাত থেকে বেঁচে যাবেন। কিন্তু তা হবে না। আগামিদিনে ওঁকে সিবিআইয়ের দরজায় যেতে হবে, না হলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিষাক্ত ইঞ্জেকশনে মরতে হবে। কারণ তৃণমূল ক্ষমতায় থাকার জন্য সব কিছু করতে পারে।’’

মতিহার বার্তা / এম আর টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply